Skip to main content

Posts

Showing posts from November, 2019

কথা ছিল এক-তরীতে

কথা ছিল এক-তরীতে কেবল তুমি আমি যাব অকারণে ভেসে কেবল ভেসে ত্রিভুবনে জানবে না কেউ আমরা তীর্থগামী কোথায় যেতেছি কোন‌ দেশে সে কোন‌ দেশে। কূলহারা সেই সমুদ্র-মাঝখানে শোনাব গান একলা তোমার কানে, ঢেউয়ের মতন ভাষা-বাঁধন-হারা আমার সেই রাগিণী শুনবে নীরব হেসে।

মোহে কি বিশ্বাস থাকে বল.......বিশ্বাসতো থাকে ভালোবাসায়...............!

তুমি জানতে চাচ্ছো আমি তোমায় ভালোবাসবো কিনা??? ভালোবাসি কিনা জানিনা......বাসবো কিনা তাও জানিনা.......শুধু জানি ভোরের প্রথম নরম আলোয় আমি তোমার উজ্জ্বলতা পাই........পাখির ছোট্ট কুটির তৈরির মমতায় তোমাকে পাই.......কাঁশফুলের নরম ছোঁয়ায় তোমার পরশ পাই.......তুমি আমার ধ্রুব সত্য........তোমার ঠোটের কোনের মুচকি হাসি আমার সব খারাপের মাঝেও ভালো থাকার উৎস....... তোমার নাথাকা আমার সব ভালোর পরেও পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যাওয়ার একমাত্র কারন........তুমি আমার সত্য ছোঁয়া কল্পনা........তোমায় আমি শুধু ঘ ুমের স্বপ্নে নয় বাস্তবের পৃথিবীতেও দেখতে চাই.....আর তা শুধু আজ নয় অনন্তকাল ধরে.......আমি তোমায় রোজ নতুন করে দেখি.......রোজ মুগ্ধ হই.......এই অনুভূতিগুলোর নাম যদি হয় ভালোবাসা.......তবে হ্যাঁ নির্দ্বিধায় স্বীকার করছি "ভালোবাসি তোমায়".........কি ব্যাপার হাসছো তুমি........ভাবছো আমি সস্তা আবেগের বুলি ছাড়ছি.........ভাবছো এটা শুধুই আমার মোহো..........মোহোতো কেটে যায় মূহুর্তেই.........তুমিতো আমার বিশ্বাসের নির্যাস দিয়ে ঘেরা অনেক যত্নের সত্যের পরশ পাওয়া কল্পনা........মোহে কি বিশ্বাস থাকে বল.......বিশ্বাসতো থাকে ভ

বুঝবে সেদিন বুঝবে!

যেদিন শিউলি ফুটে ভ'রবে তোমার অঙ্গন, তুলতে সে-ফুল গাঁথতে মালা কাঁপবে তোমার কঙ্কণ - কাঁদবে কুটীর-অঙ্গন! শিউলি ঢাকা মোর সমাধি প'ড়বে মনে, উঠবে কাঁদি'! বুকের মালা ক'রবে জ্বালা চোখের জলে সেদিন বালা মুখের হাসি ঘুচবে - বুঝবে সেদিন বুঝবে!

তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি শত রূপে শতবার জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার। চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয় গাঁথিয়াছে গীতহার– কত রূপ ধরে পরেছ গলায়, নিয়েছ সে উপহার জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।

তোমারেই যেন ভালোবাসিয়াছি শত রূপে শতবার জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার। চিরকাল ধরে মুগ্ধ হৃদয় গাঁথিয়াছে গীতহার– কত রূপ ধরে পরেছ গলায়, নিয়েছ সে উপহার জনমে জনমে যুগে যুগে অনিবার।

যত শুনি সেই অতীত কাহিনী,

যত শুনি সেই অতীত কাহিনী, প্রাচীন প্রেমের ব্যথা, অতি পুরাতন বিরহমিলন কথা, অসীম অতীতে চাহিতে চাহিতে দেখা দেয় অবশেষে কালের তিমিররজনী ভেদিয়া তোমারি মুরতি এসে চিরস্মৃতিময়ী ধ্রুবতারকার বেশে।

যেদিন আমি হারিয়ে যাবো,

যেদিন আমি হারিয়ে যাবো,, সেদিন তুমি বুঝবে.. হাজার লোকের ভিড়ে সেদিন,, আমায় তুমি খুঁজবে.. সেদিন তুমি পাবেনা আর এই আমাকে,, পাবে শুধু ফেলে আসা স্মৃতিগুলোকে,, কষ্ট হয়ত তোমার বুকে আচর কেটে যাবে.. কদিন গেলেই তুমি আবার নতুন সাথি পাবে..!!

অপেক্ষায় ছিলাম আসো নি

অপেক্ষায় ছিলাম আসো নি, মিস করছিলাম বুঝো নি,, আপনজন ভেবেছিলাম মানো নি... দু:খের ভাগ নিতে চেয়েছিলাম শেয়ার করো নি,, তুমি রাগী সেটা জানতাম,কিন্তু নিষ্ঠুর সেটা বুঝি নি....***

প্রত্যেকটি ফুলের বাগানে লেখা থাকে ,, ""যে ফুল ছেড়া নিষেধ""। যদি ভালোবাসার মাঝেও লেখা থাকতো যে, ""কারো মন ভাঙ্গা নিষেধ""। তাহলে পৃথিবীটা সত্যিই সুন্দর হতো।। ।। ।। তাই না?????

প্রত্যেকটি ফুলের বাগানে লেখা থাকে ,, ""যে ফুল ছেড়া নিষেধ""। যদি ভালোবাসার মাঝেও লেখা থাকতো যে, ""কারো মন ভাঙ্গা নিষেধ""। তাহলে পৃথিবীটা সত্যিই সুন্দর হতো।। ।। ।। তাই না?????

জোরাজুরিতে আমার একদমই বিশ্বাস নেই।

জোরাজুরিতে আমার একদমই বিশ্বাস নেই। আমি জানি, জোর করে কোনো কিছু পাওয়া যায়না।পাওয়া গেলেও তা রাখা যায় না।রাখা গেলেও তা মধুর হয় না। কোনো কিছু পেতে চাইলে তা ভালবাসার মাধ্যমেই পেতে হয়। অন্যথায় ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,

ভালো থাকুক হারিয়ে যাওয়া প্রিয় মানুষ...

একটা সময় ছিলো যখন একটা নির্দিষ্ট ফোন নাম্বার সবসময়ই কল লিস্টের প্রথমেই থাকতো। নাম্বারটা খুজতে কন্টাক্ট লিস্টে বা ফোন বুকে যাওয়ার প্রয়োজন ছিলো না। . সেই একই নাম্বার একটা সময় চলে যায় yesterday তে। তারপর চলে যায় আরো পেছনের তারিখে। এভাবে একটা সময় আর ডায়াল, রিসিভ বা মিস কল লিস্টেও নাম্বারটা থাকে না। নাম্বার টা কন্টাক্ট বা ফোন বুকে ঘুমিয়ে থাকে। . হঠাৎ হঠাৎ নাম্বারটাতে কল দিতে ইচ্ছে করে। খুঁজে বের করে কল দিবো-কি দিবো না, এই নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বে কিছুক্ষণ সময় পার করে "না থাক " এটা বলে আর কল দেওয়া হয় না। তারপর একটা সময় আসে যখন হঠাৎ আর কল দিতেও ইচ্ছে করেনা। . স্মৃতি তে ধুলো জমে,,, ঝাপসা হয়ে যায় সব অতীত। তারও অনেক পরে একটা সময় আসে যখন দেখা যায় সেই নাম্বারটা খুঁজেই পাওয়া যায় না, যে নাম্বারটা এত ভালো করে মুখস্ত ছিলো, সেই নাম্বারটার শেষের বা মাঝের এক- দুইটা সংখ্যা মনেই পড়ছে না ! . কোন এক সন্ধ্যায় হঠাৎ মন খারাপ হয়ে যায়, হয়তোবা সেদিন একটু একটু বৃষ্টি পড়ে, একঘেয়েমি ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি । . বুকের মধ্যে হঠাৎ মোচড় দিয়ে উঠে, একটা হাহাকার জেগে উঠে । নাম্বার

কেউ যখন আমায় অবিশ্বাস করে, আমি কষ্ট পাই না! আমি বুঝে নিই, সে কখোনো বিশ্বস্ত মানুষ দেখে নি... আর তাই নিজেকেও বদলে নিবো, বদলে যাবো,।

কেউ যখন আমায় অবিশ্বাস করে, আমি কষ্ট পাই না! আমি বুঝে নিই, সে কখোনো বিশ্বস্ত মানুষ দেখে নি... আর তাই নিজেকেও বদলে নিবো, বদলে যাবো,।

🤷‍♂️মানুষ🤷‍♂️

আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষগুলো অন্যরকম, হাঁটতে পারে, বসতে পারে, এ-ঘর থেকে ও-ঘরে যায়, মানুষগুলো অন্যরকম, সাপে কাটলে দৌড়ে পালায় । আমি হয়তো মানুষ নই, সারাটা দিন দাঁড়িয়ে থাকি, গাছের মতো দাঁড়িয়ে থাকি। সাপে কাটলে টের পাই না, সিনেমা দেখে গান গাই না, অনেকদিন বরফমাখা জল খাই না । কী করে তাও বেঁচে থাকছি, ছবি আঁকছি, সকালবেলা, দুপুরবেলা অবাক করে সারাটা দিন বেঁচেই আছি আমার মতে । অবাক লাগে । আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষ হলে জুতো থাকতো, বাড়ি থাকতো, ঘর থাকতো, রাত্রিবেলায় ঘরের মধ্যে নারী থাকতো, পেটের পটে আমার কালো শিশু আঁকতো । আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষ হলে আকাশ দেখে হাসবো কেন ? মানুষগুলো অন্যরকম, হাত থাকবে, নাক থাকবে, তোমার মতো চোখ থাকবে, নিকেলমাখা কী সুন্দর চোখ থাকবে ভালোবাসার কথা দিলেই কথা রাখবে । মানুষ হলে উরুর মধ্যে দাগ থাকতো , বাবা থাকতো, বোন থাকতো, ভালোবাসার লোক থাকতো, হঠাৎ করে মরে যাবার ভয় থাকতো । আমি হয়তো মানুষ নই, মানুষ হলে তোমাকে নিয়ে কবিতা লেখা আর হতো না, তোমাকে ছাড়া সারাটা রাত বেঁচে থাকাটা আর হতো না । মানুষগুলো সাপে কাটলে দৌড়ে পালায় ; অথচ আমি সাপ দেখলে এগিয়ে যাই, অবহেলায় মান

স্বপ্ন দেখেছি আজও দেখি ||

স্বপ্ন দেখেছি আজও দেখি || দ্বীপশিখার আলোর তলায় বসে আছি তোমায় নিয়ে, এলোমেলো বইগুলোর পৃষ্ঠাগুলি আজও উড়ে চলেছে গতিতে। হ্যাঁ মৃদু ঝুঁকে দেখো! হাত রেখে আমার হাতে, গভীরতাকে পাবে খুব কাছে থেকে। যদিও প্রেমনির্ভর নয়; পাবে সুগন্ধের পরিপূর্ণতাকে। আর তুমি পাবে তোমার ভিতরের আমার পরিভাষাকে!সকালের কুয়াশাকে দূরে সরিয়ে সর্ষের ক্ষেতের ফুলগুলোর মধ্যে তোমায় দেখেছি আকাশ কুসুম স্মৃতিচেতনার ঝরনা আজ বহমান হৃদয়ের সুরের দোদুল্যমান গতিতে। স্বপ্ন দেখেছি,আজও দেখি! মেঘের ভেলায় দেখেছি তোমায় রামধনু রং এ ভেসে যেতে আজ জিবনে বসন্ত চলে গেছে!আছে কেবল অশ্রু ধারার স্মৃতি। তাই শ্রাবণে ভিজতে চাই তোমায় নিয়ে!আমি যখন তোমায় দেখি তোমার কাজলের শোভা আমায় রঙিন করে তোলে। মিলিত হবো আমরা দক্ষিনা বাতাসের নিস্তব্ধতায়-, ঝরে যাবো বারিধারার আবেশের সবুজতায়!! আমি নির্জনে তোমায় উপলব্ধি করি, শত তারার মাঝে সারারাত চেয়ে দেখেছি আর আর লিখেছি আকাশের সমুদ্রে। আমি তোমায় ভালোবাসতে চেয়েছি ঠিক সুরের বন্ধনের মত তাই তোমায় চেয়েছি এই হৃদয়ের প্লাবনধারায়।আজ ফুল ফুটুক বা নাই ফুটুক-, এক গোছা রজনী সাজিয়ে দিতে চাই হৃদয়ের প্রাণে। নাইবা হল

অনামিকা ||

অনামিকা,তুমি কি দেখেছো- লাল সূর্যের নিচে যে আলোহীন মানুষটি হিমালয়ের মত একবুক শূণ্যতা নিয়ে কিভাবে তোমাকে ঘিরে আছে। সে তোমার হৃদয়ের দগদগে- নীলাভ অঞ্চলের এক নিষিদ্ধ শ্বেতমুখ। ভবিষ্যতের সোনালী ফসল ঘরে তুলবে বলে, বর্তমানের মরুভূমিতে যে দাঁড়িয়ে আছে তুমি কখনো কি তাকে চিনেছো, অনামিকা? যে তীব্র আলোয় তোমার চোখ ধাধিয়ে যাচ্ছে বারবার ক্রমশঃ বাধ্য হয়ে ওঠেছো তুমি হিসেবের ডালপালায় তার অন্তরালে,আজন্ম অন্ধ হয়েও যে তোমাকে রঙ এনে দেবে বলে কথা দিয়েছে তার চোখ কি কখনো তুমি ছুয়ে দেখেছো,অনামিকা কত নারী,কত সে পুরুষ হারিয়েছে সময়ের নির্মমতায় কত জীবন পাড় করে পেয়েছে তারা নতুন জীবন তুমি কি সেই সুন্দর সময়ের সারথি হতে চাওনা,অনামিকা? আনন্দের দিনরাত্রি পেরিয়ে একান্তে পড়ে রয় যে বিষাদী সময় সে বড় নিঃসঙ্গ, অসহ্য,মায়াহীন। সে সময়ে তোমাকে ভাসাবে না বলে যে তোমার পথ আগলে দাঁড়িয়ে আছে তুমি কখনো কি তাকে বুঝেছো,অনামিকা? অনূভুতির মাতাল সীমানায় যে অদৃশ্য প্রাচীর গড়ে ওঠছে প্রতিনিয়ত তুমি কখনো কি তা ভাঙবে না,অনামিকা? বিদ্ধস্থ নীলিমার নিচে দিনশেষে একা যে মানুষটি তোমার জন্য অপেক্ষা করে জাগতিক নিরাপত্তা উপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত, তুমি কি ত

অনামিকা || পরশ পাথর

অনামিকা , তোর চুল ময়ূরাক্ষীর কাক কালো জল, আমার খেয়া শুধু বারবার ডুবে ডুবে যায়, আমি বারবার হেরে যাই নিজের কাছে, আমি বারবার হেরে যাই সময়ের কাছে, আমি বারবার হেরে যাই নিয়তির কাছে, তবুও তুই প্রবাহমান, স্রোতশিলা, তেজস্বিনী । অনামিকা , তোর দুচোখ নিঃসীম নির্নিমেষ নক্ষত্রবীথি আমার কবিতার খাতা ছিঁড়ে তৈরি হয় কাগজের খেলনা এরোপ্লেন, হাওয়ায় হাওয়ায় উদ্দাম উড়ে, সে এরোপ্লেন কখনো পায়না তোর ছায়াপথের দেখা, একসময় ক্লান্ত হয়ে সে ঝড়ে পরে ভূমি শয্যায়, তবুও তুই থেকে যাস নিঃসীম নির্নিমেষ নক্ষত্রবীথি। অনামিকা , তোর হৃদয় অনতিক্রম্য অনন্ত মহাকাল, আমার হাহাকার নিঃশেষে মিশে যায় স্তব্ধ সাগরের বুকে ঝরা এক ফোঁটা বৃষ্টির মতো, আমার বুক থেকে উঠে আসা দীর্ঘশ্বাসের পথ বেয়ে ধরণীতে নেমে আসে বাধভাঙা অশ্রু প্লাবন, তবুও তুই থেকে যাস অনতিক্রম্য অনন্ত মহাকাল ।

তুমি, আমি আর সে || পরশ পাথর

আমি- ভেজা মনে দেখেছো কখনো কি করে দাউদাউ করে আগুন লাগে? তুমি- না তো, কি যে বল। এমন হয় বুঝি! আমি শরীর তো দূরের কথা, পা পর্যন্ত কোনদিনও বৃষ্টির জলেই ভিজিয়ে দেখি নি। তাই আগুন যে ভেজা গায়ে লাগে- জানবো কি করে! আমি- কি বিপদ! দেখোনি কারণ দেখতে চাওনি কখনো। বুঝতে চাওনি, কি করে লেলিহান শিখা রক্ত সিক্ত শরীরে জ্বলে! তুমি- উফঃ শুধু মার কাটের কথা, রক্তের কথা- বিষাদ যন্ত্রণা। আমি- কি ভাল লাগে না, জানতাম। তাই বুঝি; সবসময় পেলবতা আমার দুটি চোখে দেখতে চেয়েছিলে? কি ঠিক বললাম তাই তো? তুমি- তা তুমি, যাই বল ঠিক। আর যা বেঠিক, তাও শুনতে ঠিক মনে হয়। আর তাই শেষ জীবনের পাতা ঝরা বসন্তে যখন ফুলের রঙিন শোভা নিয়ে- আত্মার অংশের কথা, গল্প, কবিতা বলতে, বলতে; এসে ছুঁয়ে দিলে- আমার বুক। আমার মনে হল যেন অপেক্ষায় ছিলাম- একদিন পাবো এমন অলীক সুখ। আমি- আহাঃ খুব হয়েছে- দুঃখবিলাসী তুমি, সুখ দিয়ে কি করবে? তোমার তো ওই একই কথা- চলে যাবো, দূরে কোথাও দূরে-দূরে। তুমি- তাই কি তুমি কল্পনার রঙে একা হাতেই নিজের শূন্য সিঁথি লাল করলে? তাই কি তুমি আমাকে ভরা শ্রাবণে ভাসিয়ে চলে গেলে। আমি- না- গো কি করে চলে যেতে পা

ভালবাসা কোনো মোহ নয়, তা হল দুটি আত্মার আকর্ষন

ভালবাসা কোনো মোহ নয়, তা হল দুটি আত্মার আকর্ষন। তার কার্যক্ষেত্র জড়জগতে নয়, তার বিকাশ আত্মার মাঝে, কেননা ভালবাসা বা প্রেমের পরিপূর্ণরূপ হল ঈশ্বর। প্রেম একটি অপার্থিব শক্তি, দুইটি আত্মার মাঝে স্বর্গীয় আকর্ষন।

ধর্মবিশ্বাস লালন করাও এক ধরনের স্মার্টনেস

স্মার্ট হবার জন্য ধর্মকে বাদ দেওয়া বোকামি, বরং নিজের ধর্ম সম্পর্কে পূর্ণ জ্ঞান থাকাটাই আপনাকে সম্পূর্ণরূপে পরিবেশন করা হবে। মেনে ধর্মবিশ্বাস লালন করাও এক ধরনের স্মার্টনেস !!!

শুভ সকাল

আলোকে মোর চক্ষু দুটি মুগ্ধ হয়ে উঠলো ফুটি। হৃদয় গগনে পবন হলো, সৌরভেতে মন্থর। সুন্দর হে সুন্দর........ .... দিনটা খুব ভালো কাটুক..... ......... শুভ সকাল........ ............. বন্ধু....খুব ভালো কাটুক সারাদিন ।

বাস্তবতা

মানুষ মূলত কম্পিউটারের মাউসের মত একা, কিছু সময়ের জন্য তার মাথায় হাত রাখার মানুষের অভাব নেই, কিন্তুু কাজ শেষে কেউ পাশে থাকেনা।